রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( রাত ৮:২৩ ) 

ব্রেকিং নিউজঃ
বিসিএস পরীক্ষা বন্ধ রাখতে বলল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরব্ল্যাকমেইল ও প্রতারণা করে কোটি টাকার মালিক তিনি!মওদুদ আহমদের মৃতদেহ আসবে বৃহস্পতিবারব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আর নেইরোজায় ছয় পণ্যের ঘাটতি হবে না১০ দিন আগে ট্রেনের টিকিট কেনা বন্ধ হচ্ছেফটিকছড়িতে তোতা হত্যা মামলার ৯ আসামির মৃত্যুদণ্ডইউপি সদস্যকে গুলি করে হত্যা, ছেলে গুলিবিদ্ধদুদকের চিঠি ইমিগ্রেশনে পৌঁছানোর ১৩ মিনিট আগেই দেশত্যাগ করেন পি কে হালদার৭ মার্চের ভাষণই স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা: প্রধানমন্ত্রী৩৭১ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন ১১ এপ্রিলবাংলা ব্রাউজার ‘দুরন্ত’র যাত্রা শুরুআরও টিকা কেনা হবে, প্রধানমন্ত্রীজনগণ ভোট দেবে না জেনেই বিএনপি সরে দাঁড়িয়েছে: ওবায়দুল কাদেরচেক জাল করে ৩৬ লাখ টাকা লুটপাট!
রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( রাত ৮:২৩ ) 
CTG Daily News

পোশাকখাতে সুখবর: আসতে শুরু করেছে নতুন অর্ডার

সিডিএন ডেস্ক : বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে অর্থনীতিতে বড় ধরণের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশসহ বিশ্ব বাজারে তৈরি পোশাক খাত বড় ধরণের ধাক্কা খেয়েছে। তবে বাংলাদেশের পোশাক খাত কিছুটা হলেও ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে বিদেশ থেকে অর্ডার আসা শুরু করেছে। পোশাকশিল্প মালিকরা বলছেন, বর্তমানে যে পরিমাণ অর্ডার আসছে, সেটি অবশ্য মন্দের ভালো। তবে দ্রুতই পোশাকখাত ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা তাদের।

জুনের প্রথম সপ্তাহে অন্তত ৫টি পোশাক কারখানার মালিকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তাদের হাতে যে পরিমাণে অর্ডার ছিলো সেই অনুযায়ী, জুলাই মাসেই শ্রমিকদের হাতের কাজ শেষ হয়ে যাবে। এরপর শ্রমিকদের ছাটাই করা ছাড়া তাদের হাতে কোন উপায় থাকবে না।

কিন্তু সম্প্রতি পোশাকশিল্প মালিকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, গতবারের তুলনায় বর্তমানে ৭০-৮০ শতাংশ অর্ডার আসছে, যা বর্তমান পরিস্থিতিতে টিকে থাকতে সাহস জোগাচ্ছে। অনেকগুলো বড় ব্র্যান্ড স্থগিত ও বাতিল করা অর্ডারের পণ্য আবার নিতে শুরু করায় পোশাক রপ্তানি গত জুনে বেশ খানিকটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

প্যাসিফিক জিনসের পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, আগামী সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের অর্ডার আসছে। তবে আসার গতিটা কম। অনেক সময় ক্রেতারা কারখানা বুকিং দেওয়ার পরও নানা কারণে শেষ পর্যন্ত অর্ডার দেন না। ফলে কিছুটা অনিশ্চয়তা তো আছেই।

রাইজিং গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান বলেন, আমাদের সাতটি কারখানার মধ্যে ছয়টিতে ভালো অর্ডার আসছে। সব মিলিয়ে গতবারের তুলনায় অর্ডারের পরিমাণ ৮০ শতাংশের কাছাকাছি। তা ছাড়া মার্চে বাতিল ও স্থগিত হওয়া সব অর্ডারের পণ্য ক্রেতারা নিতে শুরু করেছে।

বিজিএমইএর তথ্যানুযায়ী, করোনায় ৩১৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানির অর্ডার প্রাথমিকভাবে বাতিল ও স্থগিত হয়েছিল। তার মধ্যে প্রাইমার্ক ৩৩ কোটি, ইন্ডিটেক্স ৮ কোটি ৭০, বেস্টসেলার ৮ কোটি ৩০ লাখ, মাদারকেয়ার ৫ কোটি ৬০ লাখ, কোহলস ৫ কোটি ৪০ লাখ, গ্যাপ ৩ কোটি ৮০ লাখ, জেসি পেনি সাড়ে ৩ কোটি, ওয়ালমার্ট ১ কোটি ৯০ লাখ, ডেবেনহাম ১ কোটি ৮০ লাখ ও রালফ লরেন ১ কোটি ডলারের অর্ডার বাতিল ও স্থগিত করে (হিসাবটি আনুমানিক)।

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Pinterest
Print