শনিবার • ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ১লা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( সন্ধ্যা ৭:৩৭ ) 

ব্রেকিং নিউজঃ
বিসিএস পরীক্ষা বন্ধ রাখতে বলল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরব্ল্যাকমেইল ও প্রতারণা করে কোটি টাকার মালিক তিনি!মওদুদ আহমদের মৃতদেহ আসবে বৃহস্পতিবারব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আর নেইরোজায় ছয় পণ্যের ঘাটতি হবে না১০ দিন আগে ট্রেনের টিকিট কেনা বন্ধ হচ্ছেফটিকছড়িতে তোতা হত্যা মামলার ৯ আসামির মৃত্যুদণ্ডইউপি সদস্যকে গুলি করে হত্যা, ছেলে গুলিবিদ্ধদুদকের চিঠি ইমিগ্রেশনে পৌঁছানোর ১৩ মিনিট আগেই দেশত্যাগ করেন পি কে হালদার৭ মার্চের ভাষণই স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা: প্রধানমন্ত্রী৩৭১ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন ১১ এপ্রিলবাংলা ব্রাউজার ‘দুরন্ত’র যাত্রা শুরুআরও টিকা কেনা হবে, প্রধানমন্ত্রীজনগণ ভোট দেবে না জেনেই বিএনপি সরে দাঁড়িয়েছে: ওবায়দুল কাদেরচেক জাল করে ৩৬ লাখ টাকা লুটপাট!
শনিবার • ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ১লা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( সন্ধ্যা ৭:৩৭ ) 
Ctgdailynews

চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকবে- এই লেখার মানে কী?

ডেস্ক রিপোর্ট : কখনো চিন্তা করেছেন কেন টাকার নোটে লেখা থাকে চাহিবামাত্র ইহার বাহককে ২০/৫০/১০০/৫০০/১০০০ টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে?

বাংলাদেশের মুদ্রা ছাপার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশের সরকারি মুদ্রা হলো দুটি। ১ ও ২ টাকার নোট কিংবা কয়েন হলো সরকারি মুদ্রা আর বাকিগুলো হলো সমপরিমাণ টাকার বিনিময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ছাপানো বিল অব এক্সচেঞ্জ।

বাংলাদেশ ব্যাংক টাকার বিপরীতে নোট ছাপে। তাই এটা বাংলাদেশের জনগণের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়। মনে করুন, আপনি কোন কারণে ব্যাংক নোটের উপরে আস্থা রাখতে পারছেন না। তাই আপনি ১০০ টাকার একটি নোট বাংলাদেশ ব্যাংক কাউন্টারে জমা দিয়ে বিনিময় চাইলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক চাহিবামাত্র এর বাহককে অর্থাৎ আপনাকে সমপরিমাণ ১ ও ২ টাকা প্রদান করে দায় থেকে মুক্তি হবে। এই হচ্ছে মূল বিষয়।

বাংলাদেশ ব্যাংক যখন কোন নোট বাজারে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ ১ও ২ টাকার নোট বা কয়েন সরকারি অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে নিয়ে নেয়। আবার যখন ১ ও ২ টাকা মা’র্কে’টে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ নোট সরকারি অ্যাকাউন্টে জমা দেয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের নিকট থেকে টাকা নিয়ে টাকা ছাড়ে। সে হিসেবে মা’র্কে’টে যত টাকার নোট আছে ঠিক সমপরিমাণ টাকা (১ ও ২) বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত আছে। সুতরাং সব নোট ব্যাংকে জমা করলেও ১ ও ২ টাকার কয়েন/ নোট দিতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

১ ও ২ টাকা হলো টাকা বাকিগুলো বিল অব এক্সচেঞ্জ। আর এজন্য ১ ও ২ টাকার নোটে লেখা থাকে না ‘চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’। বাকি নোটগুলোয় ঠিকই লেখা থাকে।

বাংলাদেশের সরকারি মুদ্রা হলো দুটি। ১ ও ২ টাকার নোট কিংবা কয়েন হলো সরকারি মুদ্রা আর বাকিগুলো হলো সমপরিমাণ টাকার বিনিময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ছাপানো বিল অব এক্সচেঞ্জ। বাংলাদেশ ব্যাংক টাকার বিপরীতে নোট ছাপে। তাই এটা বাংলাদেশের জনগণের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়।

মনে করুন, আপনি কোন কারণে ব্যাংক নোটের উপরে আস্থা রাখতে পারছেন না। তাই আপনি ১০০ টাকার একটি নোট বাংলাদেশ ব্যাংক কাউন্টারে জমা দিয়ে বিনিময় চাইলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক চাহিবা মাত্র এর বাহককে অর্থাৎ আপনাকে সমপরিমাণ ১ ও ২ টাকা প্রদান করে দায় থেকে মুক্তি হবে। এই হচ্ছে মূল বিষয়।

আরেকটু ব্যাখ্যা করা যাক। বাংলাদেশ ব্যাংক যখন কোন নোট বাজারে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ ১ ও ২ টাকার নোট বা কয়েন সরকারি অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে নিয়ে নেয়। আবার যখন ১ ও ২ টাকা মা’র্কে’টে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ নোট সরকারি অ্যাকাউন্টে জমা দেয়।

অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের নিকট থেকে টাকা নিয়ে টাকা ছাড়ে। সে হিসেবে মা’র্কে’টে যত টাকার নোট আছে ঠিক সমপরিমাণ টাকা (১ ও ২) বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত আছে। সুতরাং সব নোট ব্যাংকে জমা করলেও ১ ও ২ টাকার কয়েন/ নোট দিতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

১ ও ২ টাকা হলো টাকা বাকিগুলো বিল অব এক্সচেঞ্জ Bill of Exchange. আর এজন্য ১ ও ২ টাকার নোটে লেখা থাকে না ‘চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’। বাকি নোটগুলোয় ঠিকই লেখা থাকে।

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Pinterest
Print