রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( রাত ১১:০৮ ) 

ব্রেকিং নিউজঃ
বিসিএস পরীক্ষা বন্ধ রাখতে বলল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরব্ল্যাকমেইল ও প্রতারণা করে কোটি টাকার মালিক তিনি!মওদুদ আহমদের মৃতদেহ আসবে বৃহস্পতিবারব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আর নেইরোজায় ছয় পণ্যের ঘাটতি হবে না১০ দিন আগে ট্রেনের টিকিট কেনা বন্ধ হচ্ছেফটিকছড়িতে তোতা হত্যা মামলার ৯ আসামির মৃত্যুদণ্ডইউপি সদস্যকে গুলি করে হত্যা, ছেলে গুলিবিদ্ধদুদকের চিঠি ইমিগ্রেশনে পৌঁছানোর ১৩ মিনিট আগেই দেশত্যাগ করেন পি কে হালদার৭ মার্চের ভাষণই স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা: প্রধানমন্ত্রী৩৭১ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন ১১ এপ্রিলবাংলা ব্রাউজার ‘দুরন্ত’র যাত্রা শুরুআরও টিকা কেনা হবে, প্রধানমন্ত্রীজনগণ ভোট দেবে না জেনেই বিএনপি সরে দাঁড়িয়েছে: ওবায়দুল কাদেরচেক জাল করে ৩৬ লাখ টাকা লুটপাট!
রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( রাত ১১:০৮ ) 
Ctgdailynews

বাতিল হতে পারে করোনার যেসব ওষুধ

অনলাইন ডেস্ক : করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় ‘রেমডিসিভির’সহ বহুল ব্যবহৃত চারটি ওষুধের কার্যকারিতা কার্যত অকেজো বলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সমীক্ষায় উঠে এসেছে। এসব ওষুধ রোগীর তেমন কোনো কাজে আসছে না। বরং রোগীদের হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে দীর্ঘদিন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এমন প্রতিবেদনের পরই করোনা চিকিৎসার ক্ষেত্রে নতুন পদ্ধতি নিয়ে ভাবছে ভারত সরকার।

করোনা চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত এসব ওষুধের উপযোগিতা কার্যত খারিজ হয়ে গেছে সংস্থাটির ট্রায়ালে। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম ‘সংবাদ প্রতিদিন’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার ভারত সরকারও ওই চারটি ওষুধকে চিকিৎসা পদ্ধতি থেকে ছেঁটে ফেলতে পারে। এ বিষয়ে শিগগিরই আলোচনায় বসবে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের করোনা সংক্রান্ত কমিটি।

গতকাল শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ওষুধগুলোর কার্যকারিতা নিয়ে একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনা করেছে সংস্থাটি। বিশ্বের ৩০টিরও বেশি দেশের ১১ হাজার ২৬৬ জন রোগীর উপর এ ট্রায়াল চালানো হয়।

সমীক্ষা শেষে জানা গেছে,‘রেমডিসিভির’ নামক ওষুধটি করোনা রোগীর তেমন কোনো উপকারে আসে না। এর ফলে কেবল রোগীকে হাসপাতালে থাকতে হয় অনেকদিন। আবার ওই ওষুধের ফলে মৃত্যুহারও কমে না।

সমীক্ষার ফলাফলে বলা হয়েছ, শুধু রেমডিসিভির নয় একই অবস্থা ‘হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন’ ‘লোপিনেভির’ এবং রিটোনেভিরের মতো ওষুধেরও। এগুলোর সবকটিই ভারতে অত্যন্ত প্রচলিত। প্রায় গোটা দেশের চিকিৎসকরাই রোগীদের জন্য এগুলো ব্যবহার করেন।

সংস্থাটির এ গবেষণার পরই করোনা চিকিৎসার পদ্ধতি নিয়ে নতুন করে ভাবছে ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়। দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আইসিএমআরের পরিচালক ড.বলরাম ভার্গব এবং সদস্য ভি কে পলের নেতৃত্বে করোনার জয়েন্ট টাস্ক ফোর্সের পরবর্তী বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ওই বৈঠকে করোনার চিকিৎসা পদ্ধতি খতিয়ে দেখা হবে।’

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Pinterest
Print