রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( সন্ধ্যা ৬:৪৫ ) 

ব্রেকিং নিউজঃ
বিসিএস পরীক্ষা বন্ধ রাখতে বলল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরব্ল্যাকমেইল ও প্রতারণা করে কোটি টাকার মালিক তিনি!মওদুদ আহমদের মৃতদেহ আসবে বৃহস্পতিবারব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আর নেইরোজায় ছয় পণ্যের ঘাটতি হবে না১০ দিন আগে ট্রেনের টিকিট কেনা বন্ধ হচ্ছেফটিকছড়িতে তোতা হত্যা মামলার ৯ আসামির মৃত্যুদণ্ডইউপি সদস্যকে গুলি করে হত্যা, ছেলে গুলিবিদ্ধদুদকের চিঠি ইমিগ্রেশনে পৌঁছানোর ১৩ মিনিট আগেই দেশত্যাগ করেন পি কে হালদার৭ মার্চের ভাষণই স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা: প্রধানমন্ত্রী৩৭১ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন ১১ এপ্রিলবাংলা ব্রাউজার ‘দুরন্ত’র যাত্রা শুরুআরও টিকা কেনা হবে, প্রধানমন্ত্রীজনগণ ভোট দেবে না জেনেই বিএনপি সরে দাঁড়িয়েছে: ওবায়দুল কাদেরচেক জাল করে ৩৬ লাখ টাকা লুটপাট!
রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( সন্ধ্যা ৬:৪৫ ) 
Ctgdailynews

ক্রিকেট বল চকচকে করতে মোম!

স্পোর্টস ডেস্ক : অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট সরঞ্জাম উৎপাদকারী কোম্পানি কোকাবুরা মোমের তৈরি এক ধরনের প্রলেপ উৎপাদন করছে। এটি বলের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধিতে ব্যবহার করতে পারবেন ক্রিকেটাররা। করোনাভাইরাস ঝুঁকি এড়াতে এ প্রলেপ কাজে লাগতে পারে।

সাধারণত লাল বল চকচকে করতে থুতু, লালা কিংবা ঘাম ব্যবহার করেন পেসাররা। বাড়তি সুইং পেতে এ কাজ করেন তারা। এক্ষেত্রে অনেক সময় সতীর্থ ক্রিকেটাররাও সহায়তা করেন।

তবে এতে করোনা সংক্রমণের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তাই প্রাণঘাতী এ ভাইরাস পরবর্তী সময়ে ক্রিকেট মাঠে গড়ালে লাল বলে থুতু ও ঘামের ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হতে পারে। আইসিসি সেই পথে হাঁটবে বলে ধরেই নেয়া হচ্ছে।

ফলশ্রুতিতে বিকল্প ব্যবহারে নানা প্রস্তাব আসছে। ক্রিকেট রথী-মহারথীরা বিভিন্ন প্রস্তাব দিচ্ছেন। এরই মধ্যে এ নিয়ে নীরবে-নিভৃতে নিজেদের কাজ চালিয়ে গেছে কোকাবুরা।

ইতিমধ্যে বলে থুতু বা লালার ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রেলিয়া। ধারণা করা হচ্ছে, নিজ দেশে ব্যবহারের উদ্দেশে মোমের তৈরি প্রলেপ উৎপাদন করছে প্রতিষ্ঠানটি। এর উৎপাদন প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। স্বদেশী খেলোয়াড়দের ঝুঁকিমুক্ত রাখতে এ উদ্যোগ নিয়েছে তারা। মাস খানেকের মধ্যে সেটি বাজারেও আসতে পারে।

কোকাবুরা চায়, বৃহৎ পরিসরে মোমের তৈরি প্রলেপটি ব্যবহৃত হোক। তবে বাজারে এলেই এটির ব্যবহার শুরু হয়ে যাবে, তেমনটা মনে করে না তারা। আইসিসিসহ ক্রিকেট বিশ্বের সব ক্রিকেট খেলুড়ে দেশের বোর্ড এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সময় নেবে বলে মনে করছে প্রতিষ্ঠানটি।

কোকাবুরার ব্যবস্থাপক (জিএম) ডেভিড অর্চার্ড বলছেন, ক্রিকেটের উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা খেলাটি ভালোবসি। কোভিড-১৯ মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে ক্রিকেটারদের স্বাস্থ্যগত সমাধানের কথাটি সর্বদা ভাবছি। যাতে তারা নিরাপদে খেলতে পারেন।

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Pinterest
Print