রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( সন্ধ্যা ৬:৪৮ ) 

ব্রেকিং নিউজঃ
বিসিএস পরীক্ষা বন্ধ রাখতে বলল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরব্ল্যাকমেইল ও প্রতারণা করে কোটি টাকার মালিক তিনি!মওদুদ আহমদের মৃতদেহ আসবে বৃহস্পতিবারব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আর নেইরোজায় ছয় পণ্যের ঘাটতি হবে না১০ দিন আগে ট্রেনের টিকিট কেনা বন্ধ হচ্ছেফটিকছড়িতে তোতা হত্যা মামলার ৯ আসামির মৃত্যুদণ্ডইউপি সদস্যকে গুলি করে হত্যা, ছেলে গুলিবিদ্ধদুদকের চিঠি ইমিগ্রেশনে পৌঁছানোর ১৩ মিনিট আগেই দেশত্যাগ করেন পি কে হালদার৭ মার্চের ভাষণই স্বাধীনতার প্রকৃত ঘোষণা: প্রধানমন্ত্রী৩৭১ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন ১১ এপ্রিলবাংলা ব্রাউজার ‘দুরন্ত’র যাত্রা শুরুআরও টিকা কেনা হবে, প্রধানমন্ত্রীজনগণ ভোট দেবে না জেনেই বিএনপি সরে দাঁড়িয়েছে: ওবায়দুল কাদেরচেক জাল করে ৩৬ লাখ টাকা লুটপাট!
রবিবার • ২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ ইং • ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ •  ২রা জমাদিউস-সানি, ১৪৪৭ হিজরী ( সন্ধ্যা ৬:৪৮ ) 
Ctgdailynews

ইউএনও ওয়াহিদার ওপর হামলা, দুজনকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদক : দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলীর ওপর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তুলে নেওয়া তিনজনের মধ্যে দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। গতকাল দুপুরেই তাদের তিনজনকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ।

গতকাল তুলে নেওয়া ওই তিনজন হলেন ইউএনওর ওপর হামলার ঘটনায় হওয়া মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি আসাদুল ইসলামের বড় ভাই আশরাফুল ইসলাম, ইউএনওর গাড়িচালক ইয়াসিন আলী (২৮) ও ইউএনওর বাসভবনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী অরসোলা হেমব্রম (৩৬)। এর মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আশরাফুল ইসলাম এবং অরসোলা হেমব্রেমকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ।

পুলিশের তুলে নেওয়া আশরাফুল ইসলাম তার ঘোড়াঘাট উপজেলার সাগরপুর গ্রামে ফিরে গেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন তার ছোট বোন রত্না বেগম। আর অরসোলা হেমব্রেমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইউএনওর বাসার অপর কর্মী সুনীল চন্দ্র।

গত বুধবার রাতে ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ ক্যাম্পাসে ইউএনওর বাসভবনের ভেন্টিলেটর দিয়ে বাসায় ঢুকে ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলীর ওপর হামলা হয়। গুরুতর আহত ওয়াহিদাকে প্রথমে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার বিকেলে হেলিকপ্টারে তাকে ঢাকার এনে নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

হাতুড়ির আঘাতে বড় ধরনের জখম হওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে ওয়াহিদার মাথায় প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে অস্ত্রোপচার চলে। পরে শনিবার তার জন্য মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়। ওয়াহিদা খানম এখন সবাইকে চিনতে পারছেন এবং কথা বলতে পারছেন বলে জানিয়েছেন তার স্বামী মেসবাহুল হোসেন।

তিনি বলেন, ‘তার অবস্থা এখন স্থিতিশীল, তবে এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। প্রাথমিকভাবে সে বেঁচে গেছে। চিকিৎসকরা বলেছেন, যেহেতু নিউরোর অপারেশন, এ জন্য পাঁচ-সাতদিন নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে। তবে তার কনশাস লেভেল খুবই ভালো। আপনারা সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Pinterest
Print