

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি আরও বলেন, বর্তমান ব্যাংকিং ব্যবস্থা যে ভঙ্গুর অবস্থায় পৌঁছেছে তাতে এ প্রস্তাব বাস্তবায়নের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কঠোর তদারকী ও নমনীয় ব্যবস্থা প্রয়োজন হবে।
তিনি বলেন, দেশের শ্রমিকদের ৮৭ শতাংশ অপ্রাতাষ্ঠিনিক খাতে সেখানে তাদেরকে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করে আলাদা প্রণোদনা প্যাকেজ ও তার কর্মকৌশল ঘোষনা করা প্রয়োজন। ভারত সে পদ অনুসরন করছে। অন্যদিকে পোল্ট্রি খামারী, কৃষিভিত্তিক শিল্পকে প্রণোদনা দেয়া হলেও মূল কৃষিখাত এর বাইরে থেকে যাচ্ছে। ফলে এই দুর্যোগ সময়ে যখন খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ মূল বিষয় হয়ে দাঁড়াবে সেখানে কৃষকের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
রাশেদ খান মেনন বলেন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতি দেশের দরিদ্রের সংখ্যা বাড়াবে। অবস্থিত বৈষম্যকেও নিদারুনভাবে বাড়িয়ে তুলবে। সামাজিক নিরাপত্তা পরিধি বাড়ানো হলেও সেটা এক্ষেত্রে যথেষ্ট হবে না। সে বিষয়েও কর্ম পরিকল্পনা প্রয়োজন। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কর্মপরিকল্পনায় সব রাজনৈতিক দল ও জনপ্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহবান জানান।
রোববার প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের পর এক বার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ জে. এম. তারেক হোসেন। বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগঃ সিটিজি ডেইলি নিউজ, ই-মেইলঃ admin@ctgdailynews.com বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগঃ contact@ctgdailynews.com, ctgdailynewsbd@gmail.com
all rights reserved by সিটিজি ডেইলি নিউজ © 2020 Developed by Shahe Arman
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ জে. এম. তারেক হোসেন। বার্তা ও সম্পাদকীয় বিভাগঃ সিটিজি ডেইলি নিউজ, ই-মেইলঃ admin@ctgdailynews.com বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন বিভাগঃ contact@ctgdailynews.com, ctgdailynewsbd@gmail.com
all rights reserved by সিটিজি ডেইলি নিউজ © 2020 Developed by Shahe Arman